
ইমন খান ঃ
নদী ও সাগর এলাকায় যাদের বাসস্থান তাদের পানি নিস্কাশনের কোন ব্যবস্থা ছাড়াই নদী ও সাগরে বিলিন হয়ে যায় জমে থাকা পানি। এই কারণে ঐ সব এলাকায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা চালু না থাকলে এলাকা বাসীর বাসস্থান কোন প্রকার ক্ষতি হয় না। আর সেটা যদি হয় শহরে তাহলে বছরের ৮ মাস থাকতে হয় পানি বন্ধি,যেখানে নেই কোন ড্রেনেজ ব্যবস্থা ,নেই কোন পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা । আর যদি সেখানে থাকে ৩ হাজার শিল্প কারখানা,জনসংখ্যা হয় ৪০ লাক্ষের কাছাকাছি আয়তন যদি হয় ৩২৯ বর্গকিলোমিটার,তাহলে তো কথাই নেই ১২ মাসের জায়গায় ১৩ মাস থাকবে জলাবদ্ধার মাঝে। আর সাধারণ মানুষের জীবন কাটবে দূঃবির্ষ,যাদের টাকা পযসার অভাব নাই,যারা গাজীপুরে ঘরবাড়ি বাড়া দিয়ে ছেলে মেয়ে মানুষ করার জন্য,উত্তরা ও গুলশান এলাকায় থাকেন। তাদের চিন্তা না করে,যারা স্বল্প আয়ের মানুষ তাদের কথা চিন্তা করে প্রায় ৪০ বছরের পুরনো খাল খনন ও পূর্নউদ্ধারের ব্যবস্থা করে এক নতুন ইতিহাস জম্মদিতে যাচ্ছেন,গাজীপুর সিটির মাননীয় মেয়র ও নগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ¦ এ্যাডঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দখল হয়ে যাওয়া সবগুলো খাল খননের ব্যবস্থা খুব দ্রুত করতেছেন। ৩৮ নং ওয়ার্ড এর স্থায়ী বাসিন্দা ৬৫ বছরের মালেক বলেন,আমাদের গাছায় অনেকগুলো খাল ছিল,দখলবাজরা দখল করে আছে,মনে করে ছিলাম সেই খালের দেখা আর পাবো না .সেটা মেয়র জাহাঙ্গীর আলম ৪০ বছর পা ফেরত দিলেন।
বিস্তারিত আসতেছে—–