নেইল আর্মস্ট্রংরা কি আসলেই চাঁদে গিয়েছিল, নাকি পুরোটাই ধাপ্পাবাজি! খোলা আকাশ প্রচ্ছদ এপ্রিল ৩০, ২০১৭এপ্রিল ৩০, ২০১৭0 স্টাফ রিপোর্টারঃ আজ থেকে ৪৮ বছর আগে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘নাসা’ দাবী করেছিল যে নেইল আর্মস্ট্রং ও বাজ অলড্রিন চাঁদের মাটিতে পা রেখেছিল। তারা বেশ কিছু ছবি তুলে নিয়ে এসেছিল যা দ্বারা তারা প্রমাণ করেছিল যে তারা চাঁদে গিয়েছিল। কিন্তু আসলেই কি তারা চাঁদে গিয়েছিল? এই প্রশ্ন অনেকের মনেই জেগেছিল। তারা যে সমস্ত ছবি তুলে এনেছিল তা থেকেই ধরা পড়ে যে তারা অাদৌ চাঁদের মাটিতে পা রাখেনি। (১) তারা চাঁদের আকাশে রাতের ছবি তুলেছিল। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় এই যে চাঁদে জলীয় বাষ্প না থাকায় আকাশে মেঘ থাকার কথা নয়। অথচ মেঘমুক্ত আকাশের ছবিতে কোন তারা দেখা গেল না। (২) চাঁদে পানি না থাকায় সেখানকার মাটি শুকনো থাকার কথা। অথচ আর্মস্ট্রং এর পায়ের ছাপের ছবি তুলে আনলেন যেখানে দেখা গেল তিনি কাঁদা যুক্ত নরম মাটিতে পা ফেলেছিলেন। এটা কিভাবে সম্ভব? (৩) ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে চাঁদের মাটিতে তারা আমেরিকার পতাকা উড়িয়ে দিয়েছে এবং সেই পতাকা পত পত করে উড়ছে। অথচ চাঁদে বাতাস না থাকায় পতাকা উড়ার কথা নয়। (৪) চাঁদে দিনের তাপমাত্রা ১৭৩ সেল্সিয়াস এবং রাতের তাপমাত্রা মাইনাস ১৫৩ সেল্সিয়াস। উভয় তাপমাত্রায়ই ক্যামেরার লেন্স গলে যাওয়ার কথা। (৫) তারা চাঁদের মাটিতে আমেরিকার পতাকা পুতে তার ছবি তুলে এনেছিল। ছবিতে দেখা গেল পতাকা দন্ডের অগ্রভাগে পতাকা বাতাসে পতপত করে উড়ছে। অথচ চাঁদে বাতাস না থাকায় পতাকা উড়ার কথা নয়। (৬) আমরা জানি চাঁদে সূর্য ছাড়া দ্বিতীয় কোন আলোর উৎস নেই। অথচ ছবিতে দেখা গেল যে দুটি ছায়া পড়েছে। দুটি আলোর উৎস হলেই কেবল মাত্র ছবিতে দুটি ছায়া পড়ে। দ্বিতীয় আলো এলো কোথা থেকে? ৪৮ বছর আগে কি গোটা বিশ্বকে ‘শতাব্দীর সবচেয়ে বড় ধাপ্পা’টা দিয়েছিল আমেরিকা? মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘নাসা’ কি মানব সভ্যতাকে একেবারে বোকা বানাতেই ঘোষণা করেছিল নীল আর্মস্ট্রং, বাজ অলড্রিনরা চাঁদের মাটিতে নেমেছেন- ১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই? সেই জুলাইয়ে কি আমাদের ‘এপ্রিল ফুল’ বানিয়েছিল নাসা? তাহলে কি ‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশ যানের দুই মহাকাশচারী আর্মস্ট্রং-অলড্রিনের ‘পদচিহ্ন’ আদৌ আঁঁকা হয়নি চাঁদের বুকে? ঘোষণার বেশ কয়েকদিন পর মানব সভ্যতার সেই ‘প্রথম চন্দ্র-বিজয়’-এর ভিডিওটা কি ছিল তাহলে একেবারেই ‘ডক্টরড’? বানানো? হলিউডের কোনো স্টুডিওতে শ্যুট করা হয়েছিল বিশ্ববাসীকে ‘ঠকানোর সেই শতাব্দী সেরা চিত্রনাট্য’? আর কেউ নন, কোনো ‘কনস্পিরেসি থিয়োরিস্ট’ (যারা নাসার ওই অভিযানকে বিশ্বাসই করেন না) নন। নতুন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বেছে নেয়া তার বিজ্ঞান-প্রযুক্তি উপদেষ্টা বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এবং ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞানের ডাকসাইটে অধ্যাপক ডেভিড গেলার্নটারই সবার সামনে গত ২৪ জানুয়ারি কথাটা বলে দিলেন। সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেছিলেন, ‘তিরিশের দশকের মধ্যেই কি আমরা (আমেরিকা) মঙ্গল গ্রহে পাঠাতে পারব মহাকাশচারীদের?’ ওই প্রশ্নে বিন্দুমাত্র কালক্ষেপ না করেই অধ্যাপক গেলার্নটার জবাব দেন, ‘আমরা এখনো পর্যন্ত চাঁদেই যেতে পারলাম না! তাহলে আর কীভাবেই-বা তিরিশের দশকের মাঝামাঝি পাঠাতে পারব মঙ্গলে? খুবই হাস্যকর ভাবনা! আমার বলা উচিত কি না জানি না, এসব ওবামা প্রশাসনের ভাবনা ছিল। খুব হাস্যকর! খুব হাস্যকর!’ Related Share on Facebook Share 0 Share on TwitterTweet Share on Pinterest Share 0 Share on LinkedIn Share Share on Digg Share Print Print 0 Total Shares করোনা ভাইরাস সম্পর্কে যেকোনো পরামর্শ বা উপদেশের জন্য উল্লেখিত হটলাইনে যোগাযোগের অনুরোধ জানানো হয়েছে : ৩৩৩, ০১৯৪৪৩৩৩২২২, ০১৪০১১৮৪৫৫১; ০১৪০১১৮৪৫৫৪; ০১৪০১১৮৪৫৫৫; ০১৪০১১৮৪৫৫৬; ০১৪০১১৮৪৫৫৯; ০১৪০১১৮৪৫৬০; ০১৪০১১৮৪৫৬৮; ০১৯২৭৭১১৭৮৫; ০১৯৩৭০০০০১১; ০১৯২৭৭১১৭৮৪ এবং ০১৯৩৭১০০১১।স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হটলাইন নম্বর হচ্ছে-১৬২৬৩।এ ছাড়া ফেসবুক, মেসেঞ্জার ও ই-মেইল বার্তা পাঠানো যাবে। ফেসবুক আইডি: Iedcr, COVID-19 Control Room, e-mail : iedcrcovid19@gmail.com